নদী সম্পর্কিত তথ্য

- সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী | - | NCTB BOOK
2.8k
2.8k
  • যৌথ নদী কমিশন (Joint River Commission) গঠিত হয়- ১৯৭২ সালে।
  • বাংলাদেশের আন্তঃসীমান্ত নদীর সংখ্যা- ৫৭টি।
  • বাংলাদেশে ও ভারত এর মধ্যে অভিন্ন নদীর সংখ্যা- ৫৪টি।
  • মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে প্রবেশকারী নদী - ৩টি (নাফ, মাতামুহুরী, সাঙ্গু) ।
  • বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশকারী নদী- ১টি (কুলিক)।
  • বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে পুনরায় ফিরে এসেছে- আত্রাই, মহানন্দা, পুনর্ভবা ও ট্যাঙ্গন।
  • বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা।
  • বাংলার দুঃখ বলা হয়- দামোদার নদীকে। কুমিল্লার দুঃখ বলা হয়- গোমতী নদীকে।
  • চট্টগ্রামের দুঃখ বলা হয়- চকতাই খালকে।
  • পশ্চিমাঞ্চলের লাইফ লাইন বলা হয়- গড়াই নদীকে।
  • পশ্চিমা বাহিনীর নদী বলা হয়- বিল ডাকাতিয়াকে।
  • বাংলার সুয়েজ খাল বলা হয়- গাবখান নদীকে (ঝালকাঠি)।
  • বাংলাদেশ নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত হারুকান্দি, ফরিদপুর।
  • বাংলাদেশ নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭৭ সালে।
  • বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক মানের নদী- ১টি (পদ্মা)।
  • ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্ট নদী যমুনা।
  • বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ (দৈর্ঘ্য ৫৬/৬২ কি.মি)।
  • বাংলাদেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র নদী- হালদা।
  • বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্তি - হালদা নদী ।
  • ব্রহ্মপুত্র নদের বর্তমান প্রবাহ যে নামে পরিচিত- যমুনা।
  • ব্রহ্মপুত্র নদের ভারতীয় অংশের নাম- ডিহি।
  • ব্রহ্মপুত্র নদের তিব্বতীয় অংশের নাম- ইয়ারলাভ সাংপো ।
  • বাংলাদেশের প্রধান নদীবন্দর - নারায়ণগঞ্জ ।
  • বাংলাদেশের একমাত্র বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম নদী - কর্ণফুলী।
  • কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র যে নদীতে অবস্থিত- কর্ণফুলী।
  • যে নদীটির নামকরণ করা হয়েছে একজন ব্যক্তির নামে- রূপসা।
  • যে নদীটির নামে জেলার নামকরণ করা হয়েছে ফেনী (ফেনী জেলা) ।
  • চলন বিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদী- আত্রাই।
  • উৎপত্তিস্থলে মেঘনা নদীর নাম - বরাক।
  • জীবন্ত সত্ত্বা (লিভিং এনটিটি) মর্যাদা পাওয়া দেশের প্রথম নদী- তুরাগ।
  • নদী ভাঙ্গনে সর্বস্বান্ত জনগণকে বলা হয়- সিকন্তি।
  • নদীর চর জাগলে যারা চাষাবাদ শুরু করে তাদের বলা হয়- পয়স্তী।
common.content_added_by
common.content_updated_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

পানি জাদুঘর

820
820

বাংলাদেশের প্রথম পানি জাদুঘর পটুয়াখালী জেলায় কলাপাড়ার অবস্থিত যা ২৯ ডিসেম্বর ২০১৪ সালে অ্যাকশন এইড নামের একটি এনজিও স্থাপন করে। বাংলাদেশের মানুষের নদী-কেন্দ্রিক জীবন-জীবিকা ও সংস্কৃতি তুলে ধরাই এর উদ্দেশ্য । এই জাদুঘরে রয়েছে বাংলাদেশের ৭০০টি নদীর ইতিহাস ও বিভিন্ন নদীর পানি। এছাড়াও রয়েছে নদীর ছবি, নদীর পানির ইতিহাস ও জলবায়ু । জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার চিত্রসহ বিভিন্ন তথ্য। বাংলাদেশের সঙ্গে ৫৭টি আন্তর্জাতিক অভিন্ন নদীর তথ্য ও ইতিহাস রয়েছে এই জাদুঘরে। দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম পানি জাদুঘরও এটি।

common.content_added_by

জীবন্ত সত্ত্বার

1.2k
1.2k

২০১৯ সালে হাইকোর্ট কর্তৃক ঐতিহাসিক রায়ের মাধ্যমে ঢাকার তুরাগ নদী বাংলাদেশের প্রথম নদী হিসেবে জীবন্ত সত্ত্বার মর্যাদা লাভ করে। এটি বাংলাদেশের শতবর্ষী ডেল্টা প্লানের একটি অংশ অর্থাৎ তুরাগ নদী এখন থেকে মানুষের মত কতগুলো মৌলিক অধিকার ভোগ করবে। নদীকে জীবন্তসত্ত্বা ঘোষণাকারী দেশসমূহ হলো কলম্বিয়া, নিউজিল্যান্ড, ভারত ও বাংলাদেশ। উল্লেখ্য যে, বিশ্বে সর্বপ্রথম ২০১৭ সালে নদীকে জীবন্ত সত্ত্বা ঘোষণাকারী দেশ কলম্বিয়া।

common.content_added_by

নদী গবেষণা ইনস্টিটীউট

1.1k
1.1k

১৯৭৭ সালে ঢাকায় নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি বাংলাদেশ সরকারের পানি সম্পদ রে অধীনে একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা যা তিনটি বিভাগের সমন্বয়ে গঠিত (হাইড্রোলিক রিসার্চ, জিওটেকনিক্যাল রিসার্চ অর্থ ও প্রশাসন অধিদপ্তর)। ১৯৮৯ সালে এটি ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গায় স্থানান্তর করা হয়।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

ফারাক্কা বাঁধ

897
897
  • ফারাক্কা বাঁধ গঙ্গা নদীর উপর অবস্থিত একটি বাধ ।
  • বাংলাদেশের মরণ ফাঁদ হিসেবে বিবেচিত ফারাক্কা বাঁধ।
  • বাংলাদেশ সীমান্ত হতে এর দূরত্ব: ১৬.৫ কি.মি. বা ১১ মাইল ।
  • ১৯৭৫ সালের ২১ এপ্রিল থেকে বাঁধ চালু হয়।
  • ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদহ ও মুর্শিদাবাদ জেলায় এই বাঁধটি অবস্থিত।
  • মাওলানা ফারাক্কা বাঁধের বিরুদ্ধে লং মার্চ করে- ১৬ মে, ১৯৭৬ সালে।
  • ফারাক্কা দিবস পালিত হয়- ১৬ মে।
  • ১৯৬১ সালে এই বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয়ে শেষ হয় ১৯৭৫ সালে।
  • ফারাক্কা বাঁধ ২,২৪০ মিটার যা এক বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে সোভিয়েত রাশিয়ার সহায়তায় বানানো হয়েছিল।
common.content_added_by

টিপাইমুখ বাঁধ

932
932

টিপাইমুখ বাঁধ, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের ১০০ কিলোমিটার উজানে ভারতের বরাক নদীর ওপর নির্মিতব্য (২০০৯) একটি বাঁধ। টিপাইমুখ নামের গ্রামে বরাক এবং টুইভাই নদীর মিলনস্থল। এই মিলনস্থলের ১ হাজার ৬০০ ফুট দূরে বরাক নদীতে ১৬২.৮ মিটার উঁচু ও ১ হাজার ৬০০ ফুট দীর্ঘ বাঁধ নির্মাণ করে ১ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য নিয়ে ভারত সরকার কাজ শুরু করেছে। অভিন্ন নদীর উজানে এই বাঁধ ভাটির বাংলাদেশের পরিবেশ আর অর্থনীতিতে মারাত্মক প্রভাব ফেলবে এমত আশঙ্কা করেন বিশেষজ্ঞরা।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

টপ রেটেড অ্যাপ

স্যাট অ্যাকাডেমী অ্যাপ

আমাদের অল-ইন-ওয়ান মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সীমাহীন শেখার সুযোগ উপভোগ করুন।

ভিডিও
লাইভ ক্লাস
এক্সাম
ডাউনলোড করুন
Promotion